ঋণ গ্রহনের জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্রের তালিকা সমূহ

ঋণ গ্রহনের জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্রের  তালিকা সমূহ

১.যথাযথভাবে পুরণকৃত ঋণ আবেদনপত্র (Loan Application Form)  

২ নবায়নকৃত ট্রেড লাইসেন্স। 

৩ ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানের নামে ব্যাংকে চলতি হিসাব। 

8. জাতীয় পরিচয়পত্র। 

৫. ড্রাগ লাইসেন্স (ঔষধ ব্যবসার ক্ষেত্রে প্রযোজ্য)। 

৬. বিএসটিআই সার্টিফিকেট (খাদ্য প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে)। 

৭।ডিসির অনুমোদন (ডিজেল ও এসিড ব্যবসার ক্ষেত্রে)। 

৮ পেট্রোবাংলার সার্টিফিকেট (ডিজেল ও অকটেন ব্যবসার ক্ষেত্রে)।  

৯ বিগত ১ থেকে ৩ বৎসরের ব্যাংক প্রতিবেদন (বিভিন্ন ব্যাংকের চাহিদা ভিন্ন)। 

১০. দোকান/ঘর ভাড়া চুক্তিনামা। 

১১.পজিশনের দলিল।

 ১২. টিআইএন সার্টিফিকেট।

১৩. ভ্যাট সার্টিফিকেট (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে)।

১৪. বিদ্যুৎ বিল

১৫. টেলিফোন বিল।

১৬. সর্বশেষ শিক্ষাগত যোগ্যতার সার্টিফিকেট।

১৭. কর্মচারীদের নাম, পদবী এবং মাসিক বেতনের তালিকা।

১৮, IRC ও ERC সার্টিফিকেট (আমদানি ও রপ্তানি ব্যবসার ক্ষেত্রে)

১৯, মজুদ মাল ও তার বর্তমান মূল্যের তালিকা। মূল্য।

২০. স্থায়ী সম্পদের তালিকা ও দেনাদারের তালিকা।

২৩. পাওনাদারের তালিকা। বর্তমানে অন্য কোথাও ঋণ থাকলে তার বিবরণী।

২৪. বাংলাদেশ ব্যাংকের CIB রিপোর্ট, এখানে উল্লেখ্য যে, এই রিপোর্টের ফরম সংশ্লিষ্ট আর্থিক প্রতিষ্ঠানই উদ্যোক্তাকে সরবরাহ করে এবং উদ্যোক্তা উক্ত ফরম যথাযথভাবে পূরণ করে দিলে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানই বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে রিপোর্ট সংগ্রহের আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন করে।

২৫. ঋণের আবেদনকারী এবং গ্যারান্টার উভয়ের পাসপোর্ট সাইজ ছবি। এখানে উল্লেখ্য যে, আর্থিক

প্রতিষ্ঠানসমূহ তাদের প্রয়োজন অনুযায়ী একাধিক গ্যারান্টার নিতে পারেন। অনেক প্রতিষ্ঠানই মূল গ্যারান্টোরের অতিরিক্ত গ্যারান্টার হিসেবে পরিবাররের সদস্যকে গ্যারান্টার হিসেবে নিয়ে থাকে।