কোম্পানির একাউন্টস রুল অনুযায়ী আয়-ব্যয় কন্ট্রোল করার জন্য সব সময় চেষ্টা করা উচিত। যে সকল কোম্পানিতে একাউন্টস রুল নাই তারা অন্তত নিম্নে উল্লিখিত নিয়মসমূহ পালন করে চলতে পারেঃ
১। বার্ষিক/মাসিক বাজেট অনুযায়ী যাবতীয় খরচ করার চেষ্টা করতে হবে। যে কোন খরচের জবয়ঁরংরঃরড়হ একজন কর্মকর্তা/মালিক অনুমোদন করবেন। খরচের পর উক্ত ভাউচার নিয়মানুযায়ী অন্য কর্মকর্তা/মালিক অনুমোদন করবেন। তাতে দ্বৈত নিরীক্ষা হয়ে যাবে। ব্যয় যথাযথ হবে বলে ধরে নেয়া যাবে।
২। ক্যাশিয়ার খরচের হেড অনুযায়ী ভাউচার তৈরি করে ক্যাশ বুকে এন্ট্রি দেবেন। একাউন্টস ইনচার্জ খরচের ভাউচার পরীক্ষা করে স্বাক্ষর করবেন। তিনি ক্যাশ বইতে স্বাক্ষর করবেন। একাউন্টস ম্যানেজার/মালিক ক্যাশ বইতে স্বাক্ষর করবেন। সঙ্গে সঙ্গে লেজার বই পরীক্ষা করবেন।
৩। মাসের শেষে আয়-ব্যয় এর নিরীক্ষা একাউন্টস বিভাগ তৈরি করবে। প্রয়োজনীয় আয়-ব্যয়ের ভাউচার সংগ্রহ করবে। প্রয়োজনীয় জার্নাল ভাউচার তৈরি করবে। রেজিস্ট্রারে ঠিক মতো এন্ট্রি দেবে।
৪। বছর শেষে ব্যালেন্স সীট (ইধষধহপব ঝযববঃ) একাউন্টস বিভাগ তৈরি করবে।
৫। আপনার বিভাগীয় ইন্টারনাল অডিট বিভাগ কর্তৃক অডিট করবে।
৬। তারপর নির্বাচিত অডিট ফার্ম কর্তৃক বছরের ব্যালেন্স সীট অডিট করিয়ে কোম্পানির পরিচালক পর্ষদের সভায় পেশ করবেন। বোর্ডে ব্যালেন্স সীট অনুমোদনের পর বৎসরের একাউন্টস-এর কাজ শেষ হয়েছে ধরে নিতে পারেন।
৭। অডিট ফার্মের সুপারিশসমূহ আপনার কোম্পানিতে পালন হচ্ছে কিনা একাউন্টস বিভাগের প্রধান তা তদারক ও কার্যকর করবেন।